Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

এক নজরে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল

মির্জাপুর, টাঙ্গাইল।

 

 

পটভূমি:

কৃষি নির্ভরশীল বাংলাদেশে গবাদিপশু, গ্রামীন অর্থনীতি এবং প্রান্তিক খামারীদের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। জনবহুল এদেশের খাদ্য নিরাপত্তা, সুষম খাদ্যের নিশ্চিয়তা, আত্মকর্মসংস্থান, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন, কৃষি জমির উর্বরতা, স্মৃতিশক্তির বিকাশ ও মেধা সম্পন্ন জাতি গঠনে প্রাণিসম্পদ একটি অপরিহার্য খাত। দেশের কৃষি অর্থনীতিতে গবাদিপশুর ভূমিকা প্রায় ৩.১০% এবং শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ লোক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গবাদিপশুর উপর নির্ভরশীল (সূত্র: প্রাণিসম্পদ অর্থনীতি শাখা)। এর মধ্যে শতকরা ২০ ভাগ লোক প্রত্যক্ষ এবং শতকরা ৫০ ভাগ লোক পরোক্ষভাবে গবাদিপশুর উপর নির্ভরশীল, যা দারিদ্র বিমোচনে গবাদিপশুর গুরুত্বপূর্ণ আবদানের কথা নির্দেশনা করে।

বাংলাদেশে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে গবাদিপশুর ঘনত্ব তাঁর প্রতিবেশী যেকোন রাষ্ট্রের তুলনায় বেশী এবং গবাদিপশুর এই সংখ্যা ২০০৫-২০০৬ ইং হতে ২০১৪-২০১৫ ইং অর্থবছর পর্যন্ত উত্তোরউত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে দেশে ২ কোটি ৩৭ লক্ষ গরু, ১৪ লক্ষ, ৭১ হাজার মহিষ, ২ কোটি ৫৭ লক্ষ ছাগল এবং ৩৩ লক্ষ ৩৫ হাজার ভেড়া রয়েছে (সূত্র: প্রাণিসম্পদ অর্থনীতি শাখা)। তা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যনুযায়ী বর্তমানে চাহিদার তুলনায় দুধ, মাংশ ও ডিমের উৎপাদন যথাক্রমে ৪৩% (৭২.৭৫ লক্ষ মেট্রিক টন), ৬৭% (৬১.৫২ লক্ষ মেট্রিক টন) এবং ৬৪% (১১৯১.২৪ কোটি-টি)। বর্তমান সরকারের ভিশন ২০২১ অনুযায়ী দেশের ক্রমবর্ধনশীল এই জনসংখ্যার চাহিদার আলোকে প্রাণিজ আমিষ উৎপাদন বর্তমানের প্রায় ২ গুন বৃদ্ধি করতে হবে।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ সেবা প্রতিষ্ঠানের সাধারন তথ্য:

মোট জমির পরিমানঃ 


৭০ শতাংশ

জমির কাগজ পত্র অনুযায়ী বর্তমানে প্রাণিসম্পদের নিয়ন্ত্রনাধীন (যা বাউন্ডারী ওয়াল দ্বারা সুরক্ষিত।

ইতিহাস:

  • অর্থবছরে ৪০ শতাংম জমি প্রাণিসম্পদের নামে হুকুমদখল করা হয়।
  • অর্থবছরে অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধা প্রকল্পের অধীনে একই দাগের এল.এ কেইস নং ৩/৭০-৭১ দাগের (২৬৫৫) ৩০ শতাংশ জমি =২৭৪০/৪৫ টাকা জেলা প্রশাসক টাঙ্গাইল বরাবর ন্যসত্ম করা হয়। উক্ত ৩০ শতাংক জমির মূল্য চেক নং ৫৬০৮৯, তারিখ: ০৭/০৪/১৯৭৩ খ্রি: জমির মালিকে পরিশোধ করা হয়।
  • মালিক (ছিবার উদ্দিন দেওয়ান) টাকা পাওয়া সত্ত্বও প্রাণিসম্পদ বিভাগকে না জানিয়ে কাশেম ড্রাই সেল’কে জমি লিখিয়া দেন। পরবর্তী কাশেম ড্রাই সেল ও প্রাণিসম্পদ দপ্তরের এর মধ্যে বিষয়টি নিয়ে দেন দরবার করা হয় এবং বিষয়টি মীমাংস করা হয়।

নতুন ভবনের ইতিহাস

  • Upazilla Livestcok Development Center Project (ULDC) 3rd Phase প্রকেল্পর অধীন ১,০৫,৭৪,৫৪৪.২০ টাকা ব্যয়ে (এক কোটি পাঁচ লক্ষ চুয়াত্তর হাজার পাঁচশত চুয়ালিস্নশ টাকা বিশ পয়সা) ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মের্সাস হারুন কন্সট্রাকশন, ধনবাড়ী, টাঙ্গাইল এর তত্ত্বাবধনে ২৫’শে অক্টোবার ২০১৫ খ্রি: নির্মান কাজ শুরু হয়। উক্ত বিল্ডিং এর নির্মান কাজ উদ্বোধন করেন অত্র উপজেলার মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব একাব্বর হোসেন।

 

  • কাজ চলাকালীন সময়ে গন্ধর্ব্যপাড়া, মুমিননগর এ একটি ভাড়া করা বাসায় প্রাণিসম্পদ দপ্তর, মির্জাপুর, টাঙ্গাইলের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

 

  • ০১ লা জানুয়ারী ২০১৭ খ্রি: প্রাণিসম্পদ দপ্তর তাঁর কার্যক্রম নবনির্মিত ভবনে শুরু করে। 

প্রাণিসম্পদ অফিস

১ টি

প্রাণী চিকিৎসালয়

১ টি

প্রাণিসম্পদ দপ্তরের 

লোকবল

১১ জন (বর্তমানে প্রাণিসম্পদ দপ্তরে ৭ জন কর্মরত আছেন)

কৃত্রিম প্রজনন পয়েন্ট

২৩ টি

 

(৭টি এফ.এ/এ.আই এবং ১৬ টি এআইটি দ্বারা পরিচালিত)

 

পয়েন্টসমূহঃ                                                      

গুনটিয়া ও মহেড়া; দেওহাটা; কামারপাড়া; নাগরপাড়া; বাঁশতৈল; লতিফপুর; তরফপুর; ফতেপুর; পথহারা; তেলিনা; আজগানা; আনাইতারা;বারিন্দা বাজার;  ভাওড়া ও গেড়ামারা; মির্জাপুর পৌরসভা এবং  বানাইল।

প্রাণিসম্পদ কল্যানকেন্দ্র

৪ টি (স্থানীয় সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত) গুনটিয়া, কামারপাড়া, নাগরপাড়া ও বাঁশতৈল।